দলীয় সূত্র বলছে, বিএনপিকে ভাঙার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এই গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।নেতা-কর্মীরা বলছেন, ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশে হামলা ও পণ্ড করার ঘটনা ছিল পরিকল্পিত।
গ্রেপ্তারের পর নেতা-কর্মীদের মধ্যে দল ভাঙার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
https://shrturl.app/fqAszF
২৯ অক্টোবর প্রথম মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর গত ছয় দিনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির দুই সদস্য মির্জা আব্বাস ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, তিন ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান ওমর, আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও শামসুজ্জামান, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন ও খায়রুল কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক এমরান সালেহ, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার ও বিলকিস জাহান এবং কেন্দ্রীয় নেতা জহির উদ্দিন স্বপনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ পরিস্থিতিতে গ্রেপ্তার এড়াতে সব নেতাই আত্মগোপনে রয়েছেন।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা বলছেন, দল ভাঙার তৎপরতার অংশ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে।
এর সঙ্গে অনেকে ২০০৭ সালের এক-এগারোর সময়কার দলের সংস্কারপন্থী অংশটির তৎপরতাকে মেলানোর চেষ্টা করছেন।
তবে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব এ ব্যাপারে ওয়াকিবহাল।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেন, দল ভাঙতে অনেক চেষ্টা হয়েছে, কিন্তু ব্যর্থ হয়েছে।